নতুন পোষ্টের বিজ্ঞপ্তি পেতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করুন!

কসর নামাজের নিয়ম, মেয়েদের কসর নামাজ, কসর নামাজের বিধান

কসর নামাজের নিয়ম


কসর অর্থ সংক্ষেপ করা। অর্থাৎ চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলোর স্থলে দুই রাকাত ফরজ পড়াকে কসর বলে। কসর নামাজ সফর বা ভ্রমণ অবস্থায় পড়তে হয়। দুই রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজ যেভাবে পড়া হয় কসর নামাজও সেই নিয়মে পড়তে হয়। মেয়েদের কসর নামাজের বিধান ও পুরুষদের কসর নামাজের নিয়ম একই ধরনের। অর্থাৎ কেউ যদি (পুরুষ হোক বা মহিলা হোক) ৪৮ মাইল বা ৭৭ কি:মি: দূরে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য ভ্রমণে যায় তাহলে তাকে কসর নামাজ পড়তে হবে এবং এই ব্যক্তিকে মুসাফির বলা হবে। দুনিয়াবী বা ধর্মীয় যেকোন কাজের উদ্দেশ্যে ৪৮ মাইল বা ৭৮ কি: মি: দূরের ভ্রমণে ১৫ দিনের কম সময় থাকার নিয়তে ঘর থেকে বের হয়ে তার শহর বা গ্রাম ত্যাগ করলে তাকে কসর নামাজ পড়তে হবে এবং এই ব্যক্তি শরিয়তের দৃষ্টিতে মুসাফির হিসেবে গণ্য হবেন। কিন্তু ১৫ দিনের বেশি সময় থাকার নিয়তে কোথাও গেলে সে ব্যক্তি মুসাফির হবে না বরং সে মুকিম হিসেবে গণ্য হবে এবং তাকে পূর্ণ নামাজ পড়তে হবে, কসর পড়তে পারবে না। তেমনিভাবে ৭৮ কি:মি: এর কম দূরত্বে সফর বা ভ্রমণে গেলে সেই ব্যক্তিও মুসাফির হবেনা বরং সে মুকিম হিসেবে গণ্য হবে এবং তাকেও পূর্ণ নামাজ পড়তে হবে, কসর পড়তে পারবে না।

কেউ যদি তার বসবাসের স্থান বা চাকুরি করে এমন স্থানে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য যায় এবং ঐ স্থানটি ৭৮ কি:মি: দূরেও হয় তাহলেও সে মুসাফির হবে না এবং তাকে পূর্ণ নামাজ পড়তে হবে। কারণ জন্মস্থান বা স্থায়ী বসবাসের স্থান তার জন্য ওয়াতনে আসলি। ওয়াতনে আসলি হলে কসর পড়া যাবে না, তাকে পূর্ণ নামাজ পড়তে হবে। জন্মস্থান বা স্থায়ী বসবাস করে এমন স্থান যদি ৪৮ মাইল বা ৭৮ কি: মি: দূরে হয় এবং রাস্তায় যদি নামাজের ওয়াক্ত হয় তখন উক্ত নামাজগুলো শুধু কসর পড়তে পারবে। উদাহরণ সরুপ কারও বাড়ি চট্টগ্রাম এবং সে ঢাকাতে চাকরি করে। এমতাবস্থায় সে ঢাকা থেকে তার চট্টগ্রাম বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করে, তখন সে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার সময়টুকু শুধু মুসাফির। এই সময়টুকুতে যত ওয়াক্ত নামাজ পড়ার প্রয়োজন হবে, তত ওয়াক্ত নামাজ কসর করবে অর্থাৎ চার রাকাত ফরজ নামাজগুলো দুই রাকাত পড়বে। চট্টগ্রামে তার শহর বা গ্রামে পৌছানোর পরে সে মুকিম হবে যাবে, তখন আর মুসাফির থাকবে না এবং তখন আর কসর পড়তে পারবে না।

মুসাফির ব্যক্তি চার রাকাতবিশিষ্ট ফরজ যেমন যোহর, আছর ও এশা এই তিন ওয়াক্তের ফরজ নামাজের স্থলে দুই রাকাত ফরজ (কসর) পড়বে। মাগরিব নামাজের কসর নাই, তাই মাগরিবের ফরজ তিন রাকাত পড়তে হবে এবং ওয়াজিব নামাজগুলোরও কসর নাই, যেমন বিতর নামাজ। আর মুসাফির অবস্থায় অর্থাৎ সফর অবস্থায় সুন্নত নামাজগুলো পড়লে সাওয়াব পাবে, না পড়লে গুনা হবে না।

আল্লাহ বলেন “তোমরা যখন জমিনে সফর করবে, তখন তোমাদের জন্য নামাজের কসর করায় কোন আপত্তি নেই। (সূরা নিসা, আয়াত: ১০১)

মেয়েদের কসর নামাজ

মেয়েদের কসর নামাজ এবং পুরুষদের কসর নামাজের বিধান একই। পুরুষরা ৭৮ কি:মি: দূরে ভ্রমণ করলে যেমন কসর নামাজ পড়তে হয়, তেমনি মেয়েরাও ৭৮ কি:মি: দূরে কোথাও গেলে এবং ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য গেলে তাকেও কসর নামাজ পড়তে হবে। মেয়েরা তার বাপের বাড়িতে অর্থাৎ তার জন্মস্থানে বা স্বামীর বাড়িতে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য গেলে কসর পড়া যাবে না, কারণ ওয়াতনে আসলি স্থানে কসর হয় না। তবে সে মহিলার জন্মস্থান বা স্বামীর বাড়ি যদি ৭৮ কি:মি: দূরে হয় এবং রাস্তায় যদি নামাজের সময় হয় তাহলে তাকে সেই সময়টুকুতে কসর পড়তে হবে। উদাহরণ সরুপ মেয়েটি তার স্বামীর সাথে ঢাকায় বসবাস করে এবং তার বাপের বাড়ি বা স্বামীর বাড়ি রংপুরে। সে ঢাকা থেকে রংপুরে যাচ্ছে কিছুদিনের জন্য বেড়াতে। রাস্তায় যোহর বা আছর অথবা এশার নামাজের সময় হয়েছে, তখন তাকে ৪ রাকাত ফরজের স্থলে ২ রাকাত পড়তে হবে। এই চলন্ত অবস্থায় সে মুসাফির থাকবে এবং রংপুর যাওয়ার পর সে মুকিম হয়ে যাবে, অর্থাৎ রংপুর যাওয়ার পর সে আর মুসাফির থাকবে না। রংপুর সে যতদিন থাকবে তাকে সম্পূর্ণ নামাজ পড়তে হবে।

কসর নামাজের নিয়ম

মুসাফির ব্যক্তি যদি একাকী নামাজ পড়ে বা অন্যকোন মুসাফির ইমামের পেছনে নামাজ পড়ে তখন চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলো দুই রাকাত পড়বে। যেমন যোহর, আছর ও ইশার ফরজ নামাজ দুই রাকাত পড়বে। কিন্তু মুকিম ইমামা বা যে ইমাম মুসাফির নয় এমন ইমামের পেছনে নামাজ পড়লে উক্ত নামাজগুলো চার রাকাতই পড়তে হবে। ফজর ও মাগরিব নামাজের কোন কসর হয় না। ফজর নামাজ যেহেতু দুই রাকাত তাই তার কোন কসর নাই, মাগরিবের নামাজ যেহেতু তিন রাকাত তাই মাগরিবের নামাজেরও কোন কসর নাই, তিন রাকাতই পড়তে হবে। কসর শুধু চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজ গুলোর হয়। নিম্নে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কসরের বিস্তারিত বিবরণ ও কোন কোন নামাজগুলোর কসর হয় না তার বিবরণ দেয়া হলো:

কসর নামাজের নিয়ম ও নিয়ত

কসর নামাজের নিয়ম অন্য সকল নামাজের মতই। এর জন্য নিদির্ষ্ট কোন সূরা নেই বা নিয়ম নেই। দুই রাকাত ফরজ বা নফল নামাজ যেভাবে পড়তে হয় ঠিক একই নিয়মে কসরের নামাজগুলোও পড়তে হয়। শুধু নিয়তের মধ্যে একটু পার্থক্য হবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কসর নামাজের নিয়ত নিম্নে দেয়া হলো।

ফজরের কসর নামাজের নিয়ত

ফজরের কোন কসর নেই। কারণ চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলোর শুধু কসর হয়। ফজর নামাজ যেহেতু দুই রাকাত সেহেতু এর কোন কসর নাই। তাই ভ্রমন অবস্থায় ফজরের ফরজ নামাজ দুই রাকাতই পড়তে হবে।

যোহরের কসর নামাজের নিয়ত

যোহরের কসর নামাজের নিয়তটি এভাবে হবে, “আমি কিবলামুখী হয়ে যোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” তারপর আল্লাহু আকবার বলে নিয়ত বাধবে এবং দুই রাকাত শুধু পড়বে। দুই রাকাত পড়ার পর সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে।

আছরের কসর নামাজের নিয়ত

আছরের কসর নামাজের নিয়তটি এভাবে হবে, “আমি কিবলামুখী হয়ে আছরের চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” তারপর আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধবে এবং দুই রাকাত পড়ার পর সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে।

মাগরিবের কসর নামাজের নিয়ত

মাগরিবের কসর  হয় না। কারণ চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলোর শুধু কসর হয়। মাগরিবের নামাজ যেহেতু তিন রাকাত সেহেতু এর কোন কসর নাই। তাই ভ্রমন অবস্থায় মাগরিবের ফরজ নামাজ তিন রাকাতই পড়তে হবে।

এশার কসর নামাজের নিয়ত

এশার কসর নামাজের নিয়তটি এভাবে হবে, “আমি কিবলামুখী হয়ে এশার চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” তারপর আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধতে হবে এবং দুই রাকাত পড়ার পরে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে।

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কসর পড়ার নিয়ম

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে যোহর, আছর ও এশার নামাজের শুধু কসর হয়। ফজর ও মাগরিবের নামাজের কসর হয় না। ফজর ও মাগরিবের সম্পূর্ণ ফরজ নামাজ পড়তে হবে। দুই রাকাত ফরজ নামাজ যেই নিয়মে পড়া হয় ঠিক একই নিয়মে যোহর, আছর ও ইশার ফরজের কসর পড়তে হয়। কসর নামাজের জন্য নির্দিষ্ট কোন সূরা নেই এবং নিয়ম নেই। সূরা ফাতিহার পড় যেকোন সূরা পড়া যাবে। ভ্রমণ করা অবস্থায় ফরজ ও ওয়াজিব নামাজগুলো পড়লেই চলে, সুন্নাত ও নফল না পড়লেও গুনা হবে না। কিন্তু কেউ যদি ফরজের পাশাপাশি সুন্নাত নামাজও পড়ে তাহলেও সমস্যা নেই, বরং সাওয়াব পাওয়া যাবে। তবে সুন্নাত নামাজের কোন কসর হয় না, তাই চার রাকাত বিশিষ্ট সুন্নাত নামাজগুলো ভ্রমণ অবস্থায় পড়তে চাইলে চার রাকাতই পড়তে হবে, দুই রাকাত পড়া যাবে না। গন্তব্যস্থলে পৌছে সুন্নাত নামাজগুলো পড়তে হবে না পড়লে গুনা হবে এবং ফরজ নামাজগুলোর শুধু কসর পড়বে।

যোহরের কসর নামাজের নিয়ম

 প্রথমে কেবলামুখী হয়ে দাড়িয়ে এভাবে নিয়ত করতে হবে  “আমি কিবলামুখী হয়ে যোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধতে হবে এবং সানা পড়তে হবে। 

 তারপর “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রাজিম ও বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।

 সূরা ফাতিহা শেষ করে যেকোন একটি সূরা পড়তে হবে। তারপর আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে যেতে হবে এবং তিন, পাঁচ বা সাত বার রুকুর তাসবিহ পড়তে হবে।

 রুকু হতে সোজা হয়ে দাড়িয়ে সিজদায় যেতে হবে এবং দুই সিজদা করে দাড়িয়ে যেতে হবে। এভাবে এক রাকাত পূর্ণ হবে।

 এবার দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাড়িয়ে, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।

 সূরা ফাতিহা শেষ করে যেকোন একটি সূরা পড়তে হবে এবং পূর্বের নিয়মে রুকু ও দুই সিজদা করতে হবে।

 দুই সিজদার পর তাশাহুদ, দুরূদশরীফ ও দোয়া মাছুরা শেষ করে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে। 

এভাবেই জোহরের ফরজের দুই রাকাত কসর পড়তে হবে।

আছরের কসর নামাজের নিয়ম

 প্রথমে কেবলামুখী হয়ে দাড়িয়ে এভাবে নিয়ত করতে হবে  “আমি কিবলামুখী হয়ে আছরের চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধতে হবে এবং সানা পড়তে হবে। 

 তারপর “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রাজিম ও বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।

 সূরা ফাতিহা শেষ করে যেকোন একটি সূরা পড়তে হবে বা কোরআন শরীফের যেকোন স্থান হতে তিন আয়াত পড়তে হবে। কসর নামাজের জন্য নির্দিষ্ট কোন সূরা নেই। তারপর আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে যেতে হবে এবং তিন, পাঁচ বা সাত বার রুকুর তাসবিহ পড়তে হবে।

 রুকু হতে সোজা হয়ে দাড়িয়ে সিজদায় যেতে হবে এবং দুই সিজদা করে দাড়িয়ে যেতে হবে। এভাবে এক রাকাত পূর্ণ হবে।

 এবার দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাড়িয়ে, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে এবং পূর্বের নেয় কোন একটি সূরা পড়তে হবে। তারপর পূর্বের নিয়মে রুকু ও দুই সিজদা করতে হবে।

 দুই সিজদার পর তাশাহুদ, দুরূদশরীফ ও দোয়া মাছুরা শেষ করে “আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ” বলে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে। 

এভাবেই আছরের ফরজের দুই রাকাত কসর পড়তে হবে।

মাগরিবের কসর নামাজের নিয়ম

মাগরিবের নামাজ যেহেতু তিন রাকাত তাই মাগরিবের নামাজের কসর নাই। কারণ আমরা পূর্বেই জেনেছি চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলোর শুধু কসর হয়। তাই মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতই পড়তে হবে যেভাবে অন্যান্য সময়ে মাগরিবের নামাজ পড়ে থাকি।

এশার কসর নামাজের নিয়ম

➤ প্রথমে কেবলামুখী হয়ে দাড়িয়ে এভাবে নিয়ত করতে হবে  “আমি কিবলামুখী হয়ে এশার চার রাকাত ফরজ নামাজের কসর পড়তেছি।” আল্লাহু আকবার বলে হাত বাধতে হবে এবং সানা পড়তে হবে। 

 তারপর “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রাজিম ও বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে এবং যেকোন একটি সূরা পড়তে হবে।

 তারপর পূর্বের নেয় দুই রাকাত পড়ে বসতে হবে এবং তাশাহুদ, দুরূদশরীফ ও দোয়া মাছুরা শেষ করে সালাফ ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে। 

এভাবেই এশার ফরজের দুই রাকাত কসর নামাজ পড়তে হবে।

কসর নামাজের কাযা

কসর নামাজ যদি কারো কাযা হয়ে যায়, তাহলে তার কাযা নামাজগুলো কসর নিয়মে আদায় করতে হবে। অর্থাৎ তার বসবাসের স্থানে চলে আসলেও সফর বা ভ্রমণ অবস্থায় তার যত ওয়াক্ত নামাজ কাযা হয়েছে সেই ৪ রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলো ২ রাকাত কাযা আদায় করবে।

আরও পড়ুন: তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম, তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নাত নাকি নফল

About the Author

আমাদের এই ওয়েব সাইটে জানা ও অজানা, ভ্রমণ, রেসিপি, পুষ্টি, স্বাস্থ্য পরামর্শ, বিভিন্ন প্রাকারের হিসাব নিকাশ ও আবেদন, ভূমি জরিপ এবং দৈনন্দিনের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য দিয়ে থাকি। এই সকল তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্য সূত্রের মাধ্যমে কালেক্ট করা হয়।
কুকি সম্মতি
এই ওয়েবসাইটটি আপনাকে একটি ভালো ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা দিতে কুকিজ ব্যবহার করে। আমাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে, আপনি কি কুকিজ ব্যবহারে সম্মত আছেন?
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.