বাংলায় তথ্য ভাণ্ডার

তথ্য সংগ্রহে আমরা সর্বদা তৎপর

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ডে অনেকের নিজের নামে ভুল রয়েছে, আবার অনেকের জন্ম তারিখে ভুল রয়েছে। আজকে আমরা দেখাব কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন (nid card songsodhon) করতে হয়। আজকের এই লেখাটি পড়লে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে পিতা-মাতার নামের বানান ভুল থেকে শুরু করে সকল প্রকারের ভুল সংশোধন করতে পারবেন। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে যেসকল কাগজপত্র লাগবে তাও জানতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আপনি দুইভাবে করতে পারবেন। 

প্রথম পদ্ধতি হলো আপনাকে সংশ্লিষ্ট উপজেলার নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম সংগ্রহ করে তা পূরণ করে চাহিত কাগপত্র সহকারে জমা দিতে হবে। ব্যাংক অথবা বিকাশ/রকেট এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফি জমা দেয়ার রশিদ আবেদন ফরমের সাথে জমা দিতে হবে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি হলো আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিনের ওয়েবসাইটে services.nidw.gov.bd যেয়ে রেজিস্ট্রেশন করে আপনার নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্মতারিখ, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং NID কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের অন্যান্য তথ্য সংশোধন করতে পারবেন।

আজকে আপনাদেরকে দ্বিতীয় পদ্ধতিটির মাধ্যমে কিভাবে ঘরে বসেই আপনি আপনার nid সংশোধন করতে পারবেন তা দেখাব। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক….

প্রথম ধাপ:

আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যেয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন 

জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ঘরে আপনার এনআইডিতে থাকা ১০ অথবা ১৭ সংখ্যার নম্বরটি দিন। যদি আপনার এনআইডিটি ১৪ ডিজিটের হয়ে থাকে, তাহলে প্রথমে আপনার জন্ম সালটি দিতে হবে, তারপর ১৪ ডিজিটের সংখ্যাটি দিতে হবে। এবার জন্ম তারিখটি NID কার্ডে যেভারে রয়েছে সেভাবে দিন। নিচে ভালোভাবে লক্ষ করুন একটি ক্যাপচা দেয়া রয়েছে, সেখানে একটি সিকিউরিটি কোড দেয়া রয়েছে সেটি নিচের ঘরে দিন। এবার সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

দ্বিতীয় ধাপ:

এবার আপনার বর্তমান ঠিকানার তথ্য দিতে হবে। এখানে আপনার বিভাগ, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন করুন। একইভাবে স্থায়ী ঠিকানার ঘরেও আপনার স্থায়ী ঠিকানার বিভাগ, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন করুন। সবকিছু সঠিকভাবে সিলেক্ট হয়েগেলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

তৃতীয় ধাপ:

এখানে আপনার মোবাইল নম্বরটি দেখাবে যেই মোবাইল নম্বরটি আপনি এনআইডি কার্ডের আবেদনের সময় দিয়েছিলেন। যদি আবেদনের সময় মোবাইল নম্বর না দেয়া থাকে তাহলে এখানে কোন মোবাইল নম্বর থাকবে না। যদি পূর্বে মোবাইল নম্বর দেয়া থাকে এবং সেই নম্বরটি আপনার নিকট থেকে থাকে তাহলে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি মোবাইল নম্বর ভুল বা না দেয়া থাকে তাহলে মোবাইল পরিবর্তন বা মোবাইল যোগ করুন বাটনে ক্লিক করে মোবাইল নম্বরটি পরিবর্তন করে নিন।

চর্তুথ ধাপ:

আপনার মোবাইলে একটি কোড যাবে সেটি যাচাই করুন কোড এর ঘরে দিতে হবে। এখানে সময় নির্দিষ্ট করে দেয়া হবে এবং সেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আপনাকে কোডটি দিতে হবে। যদি ম্যাসেজ আসতে বিলম্ব হয় এবং সময় শেষ হয়ে যায় তাহলে পুরনায় কোড পাঠানোর জন্য রিকোয়েস্ট পাঠান। তার পরেও যদি মোবাইলে ম্যাসেজ না আসে তাহলে পেছনে যেয়ে এই নম্বরটি পরিবর্তন করে নতুন আরেকটি মোবাইল নম্বর দিন। তারপর কোড পাঠিয়ে ভেরিফিকেশন নিশ্চিত করুন।

পঁঞ্চম ধাপ:

এবার আপনার মোবাইলের প্লেস্টোর থেকে NID Wallet এপ্লিকেশনটি ইনস্টল করুন এবং এপসটি ওপেন করে এখানে দেয়া QR কোডটি স্ক্যান করুন। কিউআর কোড স্ক্যান করে প্রথমে মোবাইল ক্যামেরাটি সামনে ধরুন, তারপর ডানে, তারপর বামে ধরুন। তিনটি ভেরিফিকেশন সম্পূর্ণ হলে নিচের তিনটি ছবিতেই টিক চিহ্ন উঠবে। নির্দেশনামত ভেরিফিকেশন শেষ করুন।

ষষ্ঠ ধাপ:

এপস থেকে ভেরিফিকেশন সম্পূর্ণ হলে অটোমেটিক পরবর্তী ধাপে আপনাকে নিয়ে যাবে। এই ধাপে আপনি একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। তবে ইচ্ছে করলে পাসওয়ার্ড সেট নাও করতে পারেন। তবে আমি আপনাকে পরামর্শ দিবো পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য। পাসওয়ার্ড সেট করলে পরবর্তীতে আপনাকে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না। নাহয় পরবর্তীতে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার প্রয়োজন হলে আবার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তাই পাসওয়ার্ড সেট করে নেয়াই ভালো। পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য প্রথম লেটারটি ক্যাপিটাল লেটার দিন এবং লেটার ও সংখ্যা মিলিয়ে পাসওয়ার্ড দিন। ইউজার আইডি হিসেবে আপনার নামের কিছু অংশ দিতে পারেন বা আপনার ইচ্ছে মত যেকোন নাম দিতে পারেন। যেমান: ইউজার নেইম: kamalmia (সবগুলো ছোট হাতের অক্ষর দিতে হবে এবং মাঝে কোন স্পেস দেয়া যাবে না) এবং পাসওয়ার্ড: Kamal123456# এভাবে দিবেন। এখন আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন রেজিস্ট্রেশন শেষ হয়েছে। এবার আবেদন করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করার জন্য আরোও কিছু ধাপ সম্পন্ন করতে হবে

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন (nid card correction) করবেন যেভাবে

আপনার আইডি যদি লগইন থাকে তাহলে আপনার ছবি সহকারে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের প্রোফাইলটি দেখাবে। যদি লগআউট হয়ে যায় তাহলে এখান থেকে নতুন করে লগইন করে নিন। অথবা যাদের রেজিস্ট্রেশন করা রয়েছে তারা এখান থেকে লগইন বাটনে ক্লিক করুন Login here

১ম ধাপ:

রেজিস্ট্রেশন করতে যে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়েছেন, সেই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। লগইন করতে অবশ্যই ক্যাপচাটি ভালোভাবে দেখে নিচের ঘরে দিতে হবে। ক্যাপচাটি দেখতে সমস্যা হলে জুম করে নিন। সঠিকভাবে লগইন হলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সংশোধন প্রোফাইলটি দেখাবে। এখান থেকে প্রোফাইল বা বিস্তারিত প্রোফাইলে ক্লিক করুন। এবার আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য দেখতে পারবেন। নিচের ছবিটির নেয় উপরে ডানে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন।

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন

 

এবার আপনার সকল তথ্য দেখতে পারবেন। ব্যক্তিগত তথ্য অপশনে আপনি আপনার  নিজের নাম, লিংগ, রক্তের গ্রুপ , জন্ম নিবন্ধন নম্বর, জন্ম তারিখ, জন্মস্থান, পিতার নাম, মাতার নাম, স্বামীর নাম এবং স্ত্রীর নাম সংশোধন করতে পারবেন। এখান থেকে যা সংশোধন করতে চান শুধু ঐঘরে টিক দিন তাহলে সংশোধন করতে পারবেন। কতগুলো অপশন আপনি সংশোধন করবেন তার উপর নির্ভর করবে আপনাকে কত টাকা ফি জমা দিতে হবে।

অন্যান তথ্য অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অসমর্থতা, সনাক্তকরন চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম এবং মোবাইল নম্বর ইত্যাদি সংশোধন করতে পরবেন। 

ঠিকানা অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের স্থায়ী ও বর্তমান  বিভাগ, জেলা, উপজেলা, আরএমও, সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা, ইউনিয়ন, মৌজা/মহল্লা, ইউনিয়নের ওয়ার্ড নম্বর, গ্রাম/রাস্তা, বাসা/হোল্ডিং নম্বর, পোস্ট অফিস, পোস্ট কোড, ভোটার এরিয়া সংশোধন করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন

 

উক্ত তিনটি অপশন থেকে ভোটার আইডি কার্ডের যা যা সংশোধন করতে চান সেই অপশনগুলোতে টিক দিন এবং সঠিক তথ্যটি দিন। এবার পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

২য় ধাপ:

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের এই অংশে আপনাকে দেখাবে কি কি আপনি সংশোধন করতে যাচ্ছেন। এটাও দেখাবে বর্তমানে ভোটার আইডি কার্ডে কি লেখা রয়েছে এবং আপডেট কি করতে যাচ্ছেন। ভালোভাবে “আপডেটেড” অংশটি দেখেনিন বানান ও তথ্যগুলো সঠিক রয়েছে কি না? যদি সঠিক থাকে তাহলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

৩য় ধাপ:

এখানে দেখাবে কত টাকা আপনার ট্রানজেকশন হয়েছে। অর্থাৎ আপনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য কোন টাকা রিচার্জ করেছেন কি না। একটি বিষয় ভালোভাবে লক্ষ করুন, ট্রানজেকশন ধাপের “আবেদনের ধরন” এই ঘরে কোন অপশনটি রয়েছে। যদি জাতীয় পরিচয়পত্র ও অন্যান্য তথ্য সংশোধন এই লেখাটি থাকে তাহলে আপনাকে বিকাশ পেমেন্ট করার সময় Both Info Correction সিলেক্ট করতে হবে এবং উক্ত ফি পরিশোধ করতে হবে। আর যদি “আবেদনের ধরন” এই ঘরে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন থাকে তাহলে বিকাশ পেমেন্ট করার সময় NID Info Correction সিলেক্ট করে ফি প্রদান করতে হবে। যদি “আবেদনের ধরন” ঘরে অন্যান্য তথ্য সংশোধন থাকে তাহলে বিকাশ পেমেন্টের সময় Other Info Correction অপশন সিলেক্টশন করে ফি জমা দিতে হবে। পেমেন্ট অপশন ভুল সিলেক্ট করলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন না। আপনাকে আবার নতুন করে ফি জমা দিতে হবে। তাই সাবধানতা অবলম্বন করুন। ফি জমা করার জন্য বিকাশের পে বিল অপশনে যাওর পর NID Service অপশনে যাবেন। তারপর আপনার সংশোধন অপশনটি সিলেক্ট করলেই জানতে পারবেন আপনাকে উক্ত সংশোধনের জন্য কত টাকা জমা দিতে হবে।  এবার বিকাশ বা রকেট মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফি জমা দিন। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি জমা দেয়ার নিয়ম দেখতে এখানে ক্লিক করুন ‘বিকাশের মাধ্যমে ফি জমার পদ্ধতি

আবারও বলছি আপনি ভালোভাবে দেখেনিন “আবেদনের ধরন” ঘরে আপনার চাহিত সংশোধনের জন্য কোন অপশনটি এসেছে। এখানে যে অপশনটি এসেছে আপনাকে সেই তথ্য সংশোধনের পরিমান ফি জমা দিতে হবে। ফি জমা হলে You have total deposit of ঘরে আপনার জমা কৃত টাকার পরিমান দেখাবে। যদি টাকা জমা না দেখায় তাহলে উপর থেকে “পেছনে” অপশনে ক্লিক করে আবার পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন, তাহলে টাকা জমার পরিমান দেখাবে। অনেক সময় টাকা জমা হতে ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে। তাই কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। টাকা জমা করার পরে এবার আবেদনের ধরন সিলেক্ট করুন। বিতরনের ধরন অপশন থেকে Regular বা Regular Smart Card সিলেক্ট করুন। যদি আপনার এনআইডি কার্ডটি এনালগ হয়ে থাকে তাহলে রেগুলার সিলেক্ট করুন। আর যদি আপনার এনআইডি কার্ডটি স্মার্ট কার্ড হয়ে থাকে তাহলে রেগুলার স্মার্ট কার্ড সিলেক্ট করুন। এবার পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

৪র্থ ধাপ:

এখানে আপনি যা সংশোধন করতে চাচ্ছেন তা প্রমাণ করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। মনে রাখবেন, যত বেশি প্রমাণপত্র আপলোড করবেন আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। তবে অহেতুক কাগজপত্র আপলোড করবেন না। বয়স, নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম প্রমাণের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি সার্টিফিকেট দাখিল করুন এবং জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি দাখিল করুন। বাবা মার NID কার্ডের কপি দাখিল করুন। আপলোড দেয়ার আগে আপনি কোন ফাইলটি আপলোড করতে যাচ্ছেন তা সিলেক্ট করুন এবং আপলোড অপশনে ক্লিক করে ফাইলটি আপলোড করুন। প্রমাণপত্রগুলো আপলোড হয়েগেলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

৫ম ধাপ:

আপনার সংশোধিত তথ্যগুলো ভালোভাবে দেখেনিন এবং আপনি যে ডকুমেন্ট গুলো আপলোড করেছেন তা ঠিক আছে কি না তা ভালোভাবে দেখে নিন। যদি কোন ভুল থাকে তাহলে “পেছনে” এই অপশনে ক্লিক করে সংশোধন করে আসুন। যদি সবকিছু সঠিক থাকে তাহলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। মনে রাখবেন একবার সাবমিট হয়েগেলে আর সংশোধন করতে পারবেন না। নতুন করে ফি দিয়ে আবার আবেদন করতে হবে। আবেদন সম্পূর্ণ হলে ডাউনলোড অপশন থেকে ফরমটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। আপনার মোবাইলে যখন ম্যাসেজ আসবে যে আপনার আবেদনটি সফল হয়েছে তখন এই ফরমটি আপনার উপজেলার বা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অফিসে জমা দিয়ে আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনটি সফল হলে উপরোক্ত সিস্টেমে লগইন করে ভোটার আইডি কার্ডটি অনলাইন থেকে ডাউনলোডও করতে পারবেন। আপনার আবেদনটি কোন অবস্থায় রয়েছে তা দেখতে স্মার্ট কার্ড চেক লিংকটিতে কিছুদিন পরপর চেক দিন। কিভাবে চেক দিতে হবে তা বিস্তারিত লিংটিতে দেয়া রয়েছে।

বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।

আরও পড়ুন: স্মার্ট কার্ড চেক | smart card check

আরও পড়ুন: এনআইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করার উপায়

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন
Scroll to top